আমাদের উদ্দেশ্য পুরনো হারিয়ে যাওয়া পত্রিকাগুলি সংরক্ষণ করা !
অনেকেই বই দিয়ে আমাদের প্রজেক্টকে সমৃদ্ধ করেছেন এবং করে চলেছেন। দেবাশিসবাবু সংখ্যাটি আমাদের স্ক্যান করে পাঠিয়েছিলেন। আরও অনেকে এভাবে এগিয়ে এলে সবারই উপকার হবে। দেবাশিসবাবুকে অসংখ্য ধন্যবাদ ধুলোখেলার পক্ষ থেকে ।
ডিং ডং পত্রিকা সুদূর বীরভূম থেকে বছরে দুবার প্রকাশিত হয়ে চলেছে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে। পত্রিকার সম্পাদক-প্রকাশক তন্ময় গঙ্গোপাধ্যায় তাদের সবকটি পত্রিকা ধূলোখেলায় প্রকাশের জন্য দেবাশিস বাবুর হাতে তুলে দিয়েছেন।
দেবাশিস বাবুর পরামর্শ মতো আমরা এই পত্রিকার এক বছরে প্রকাশিত দুটি সংখ্যা একই পোস্টে নিয়ে আসব।
ডিং ডং পত্রিকা সুদূর বীরভূম থেকে বছরে দুবার প্রকাশিত হয়ে চলেছে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে। পত্রিকার সম্পাদক-প্রকাশক তন্ময় গঙ্গোপাধ্যায় তাদের সবকটি পত্রিকা ধূলোখেলায় প্রকাশের জন্য দেবাশিস বাবুর হাতে তুলে দিয়েছেন।
দেবাশিস বাবুর পরামর্শ মতো আমরা এই পত্রিকার এক বছরে প্রকাশিত দুটি সংখ্যা একই পোস্টে নিয়ে আসব।
আরে এটাতো চাঁদ মামার লিংক।
ReplyDelete