এসে গেল বাংলায় প্রথম কল্প বিজ্ঞান পত্রিকা। এটির প্রথম সন্ধান পাই বইপোকাতে কৃষ্ণেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় এর কাছে। তারপর একে তাকে ফোন করে শেষে দীপকদাকে ধরলাম বইগুলি নিয়ে স্ক্যান করে দেবার জন্য ! অবশেষে সেটা সম্ভব হল। আমরা পেলাম আশ্চর্য ! সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এভাবে এগিয়ে এসে পুরনো পত্রিকা গুলি সংরক্ষণের কাজে সাহায্য করার জন্য।
Cover Page
Content Pages
Sample Pages
Information
Date - 03/1967
Year - 5, Number - 3
Pages - 162
PDF Size - 7.54 MB
Hard Copy - Krishnendu Bandopadhyay
Scan & Edit - Dipak Mondal
কৃষ্ণেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় এর অনুমতি নিয়ে অদ্রীশ বর্ধনের সাথে তোলা ২টি ছবি সবার সাথে শেয়ার করছি। আশা করি সবার ভাল লাগবে।
অদ্রীশ বর্ধন
অদ্রীশ বর্ধন এবং কৃষ্ণেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
Onek dhanyabad. Ami chhotobela thekei Adrish Bardhan er lekhar bhakto. Aschorjo patrikar katha sunechhilam. Peye bhishan Bhalo laglo. Hats off to Optimus Prime.
ReplyDeleteWelcome Datta Babu. Aro 4 ti Aschorjo deoa hobe..
DeleteMany thanks OP dada. Love you.
ReplyDeleteদারুন এটা পেয়ে খুব খুশি হলাম।অনেক নাম শুনেছিলাম পড়ার সুযোগ হয়নি।অনেক ধন্যবাদ অপ্তি।
ReplyDeleteChoto bela theke patrika tar naam e sunechilam...Choke dekhar soubhagya holo ei pratham...Anek anek dyonyobad...Bishesh kore amar khub e priyo ekjan lekhak er Photo deoyar jonyo...
ReplyDeleteঅসামান্য কাজ করলেন আপনারা ! ... নাকি বলব, আশ্চর্য ?
ReplyDeleteঅদ্রীশ বর্ধনের লেখা ইন্দ্রনাথ রুদ্র চরিত্রটা দারুন। অনেক গল্প পড়েছি। তবে ফেলুদা সমগ্র, কর্নেল সমগ্র বা ব্যোমকেশ সমগ্রের মত ইন্দ্রনাথ সমগ্র এখনো বেরোয়নি।
ReplyDeleteCheck Nath Publisher, 12 Khonde Indranath Rudra Samagra.
Deletear apnader keo ei oklanto porishromer jonne osonkhyo dhonyobad..apnara na thakle onek na pawa gulo na paway theke jeto..
ReplyDeleteThanks a lot! Keep up the good work!
ReplyDeleteসত্যিই আপনারা খুব ভাল কাজ করছেন। প্রথম যেদিন "ধুলোখেলা"-র সন্ধান পেলাম সেদিন থেকেই কিছু বলার কথা ভাবছি কিন্তু বিভিন্ন কারণে তা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু আজ বর্ধন মশায়ের ছবি দেখে থাকতে পারলাম না। উনি আমারও অন্যতম প্রিয় লেখক - আমি তাঁর প্রতি খুব শ্রদ্ধাও অনুভব করি - যদিও তাঁর সঙ্গে দেখা হওয়ার সৌভাগ্য আমার হয় নি।
ReplyDeleteআমি তাঁর লেখা প্রথম পড়ি "নবকল্লোল"-এর শারদ ১৪০৬ সংখ্যায়। সেই সংখ্যায় অনীশবাবুরও (দেব) একটা গল্প ছিল। আজ মনে পড়লে হাসি পায় সেসময় আমি তাঁদের দুজনকে সমবয়সী ভেবেছিলাম। প্রায় মাস ছয়েক আগে বর্ধন মশায়ের সাম্প্রতিক ছবি দেখে বুঝলাম উনি অনীশবাবুর চেয়ে বয়সে অনেক বড়। ঠিক তার কিছুদিন পর দেখলাম উনি তাঁর একটা বই অনীশবাবুকে স্নেহের সঙ্গে উৎসর্গ করেছেন। প্রসঙ্গত বলে রাখি অনীশবাবুও আমার অন্যতম প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় লেখক।
অনেক কথা বলে ফেললাম, না? তবে আরো অনেক কথা বলার ইচ্ছে রইল। আসলে আপনারা এত ভাল কাজ করছেন অনেক সময়-ই কথা বলতে ইচ্ছে হয় কিন্তু বিভিন্ন কারণে বলা হয় না।
যাই হোক আপনাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ও বর্ধন মশায়ের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন কামনা করে আজ এখানেই রাখলাম।
ধন্যবাদ সবাইকে আমাদের সাথে থাকার জন্য।
ReplyDelete